বিরক্তিকর কাশি থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চলুন…

(Followthe home remedies to get rid of whooping cough.)



আজ আমরা আপনাদের জানাব শুকনো কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায়। আসলে, শুকনো কাশি নিরাময়ে বেশি সময় নেয়।

শীতের মৌসুম চলছে এবং সর্দি-কাশির মতো সমস্যা দেখা দিচ্ছে। কাশি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে বলা হয় এর কারণ হল ভাত, পিত্ত ও কফের ভারসাম্যহীনতা। দুই ধরণের কাশি রয়েছে, যার মধ্যে একটি শ্লেষ্মাযুক্ত কাশি এবং অন্যটি শুকনো কাশি। শ্লেষ্মাযুক্ত কাশিতে শ্লেষ্মা শক্ত হয়ে যায়, শুকনো কাশিতে গলায় ব্যথা ও ব্যথা হয়। কাশি বাড়লে পাঁজরেও ব্যাথা শুরু হয় এবং সময় মতো চিকিৎসা না করালে তা টিবি-র কারণ হয়ে দাঁড়ায়।


আজ আমরা আপনাদের জানাব শুকনো কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায়। আসলে, শুকনো কাশি নিরাময়ে বেশি সময় নেয়। আপনিও যদি কোনও কারণে শুকনো কাশিতে ভুগে থাকেন, তাহলে এখানে উল্লিখিত কিছু ঘরোয়া প্রতিকার আপনার কাজে আসতে পারে।

শীতের মৌসুম চলছে এবং সর্দি-কাশির মতো সমস্যা দেখা দিচ্ছে। কাশি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে বলা হয় এর কারণ হল ভাত, পিত্ত ও কফের ভারসাম্যহীনতা। দুই ধরণের কাশি রয়েছে, যার মধ্যে একটি শ্লেষ্মাযুক্ত কাশি এবং অন্যটি শুকনো কাশি। শ্লেষ্মাযুক্ত কাশিতে শ্লেষ্মা শক্ত হয়ে যায়, শুকনো কাশিতে গলায় ব্যথা ও ব্যথা হয়। কাশি বাড়লে পাঁজরেও ব্যাথা শুরু হয় এবং সময় মতো চিকিৎসা না করালে তা টিবি-র কারণ হয়ে দাঁড়ায়।


আজ আমরা আপনাদের জানাব শুকনো কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায়। আসলে, শুকনো কাশি নিরাময়ে বেশি সময় নেয়। আপনিও যদি কোনও কারণে শুকনো কাশিতে ভুগে থাকেন, তাহলে এখানে উল্লিখিত কিছু ঘরোয়া প্রতিকার আপনার কাজে আসতে পারে।



লবণ জল দিয়ে গার্গেল করা:(Gargle with salt water:)

গার্গলিং শুধুমাত্র শুষ্ক কাশির জন্যই নয়, গলায় সাধারণ ব্যথা হওয়ার মতো সমস্যা দূর করার জন্যও সেরা বলে বিবেচিত হয়। হালকা গরম জলে কিছু লবণ নিন এবং প্রায় ১০ মিনিটের জন্য গার্গল করুন। কাশি বেশি হলে দিনে প্রায় ৩ বার গার্গল করুন।


হলুদের সঙ্গে দুধ:  (Milk with turmeric:)
হলুদের অনেক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এই কারণে এটি অনেক রোগ প্রতিরোধের জন্য সেরা বলে বিবেচিত হয়। শুকনো কাশির সমস্যায় রাতে হালকা গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে পান করলে উপশম হয়। বলা হয় যে এটি একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে, তাই আজ থেকেই এটা খাওয়া শুরু করুন।

মধু: (Honey:)
শুকনো কাশির চিকিত্সার জন্য মধুকে সেরা বিকল্পগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ব্যাকটেরিয়া কাশি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে এবং মধুতে এই জীবাণু দূর করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই শোবার সময় অবশ্যই কিছু মধু খান। এতে করে গলায় আর্দ্রতাও তৈরি হবে এবং কাশিতেও উপশম হবে।

বাষ্প:(Steam:)
সর্দি বা কাশি থেকে উপশম পেতে বাষ্প গ্রহণ করা ভাল। অতিরিক্ত কাশি হলে দিনে দুই থেকে তিনবার ভাপ খেতে হবে। এটি একটি দুর্দান্ত ঘরোয়া প্রতিকার এবং এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।